চিরতরে গ্যাস্ট্রিক দূর করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা।
চিরতরে গ্যাস্ট্রিক দূর করার উপায়, এই বিষয়টি সম্পর্কে আজকে আমাদের এই আর্টিকেলে বলা হবে। আমরা অনেকেই গ্যাস্ট্রিক এবং পেটে ব্যথা সমস্যায় ভুগে থাকি। আর দিন দিন এর পরিমাণ বাড়তেই আছে। তবে আমরা চাইলেই এই সমস্যা সমাধান করতে পারি। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক কিভাবে চিরতরে গ্যাস্ট্রিক দূর করার বিভিন্ন উপায় সম্পর্কে।
আজকের এই আর্টিকেলে চিরতরে গ্যাস্ট্রিক দূর করার উপায় বিষয়টি ছাড়াও আরও বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে আলোচনা করা হবে। এজন্য আপনাদের প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত আর্টিকেলটি পড়া অনুরোধ রইল। তা নাহলে আপনাদের অনেক কিছুই না জানা থেকে যাবে।
পেটে গ্যাস এর লক্ষণ
বর্তমানে আমরা বিভিন্ন ফাস্টফুড সহ আরো বিভিন্ন তেলের ভাজাপোড়া খেয়ে থাকে। যার ফলে আমাদের শরীরে দেখা দেয় গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা। আর এই সমস্যাটি যাদের হয় শুধুমাত্র তারাই জানে যে এটি কতটা যন্ত্রণাদায়ক একটি সমস্যা। আর আমাদের পেটে গ্যাস্ট্রিক হওয়ার প্রধান কারণ হচ্ছে খাবার। কারণ কিছু খাবার খুব বেশি আমাদের শরীরে গ্যাসের সৃষ্টি করে থাকে।
আর সেই খাবারগুলো খাওয়ার কারণেই আমাদের শরীরে গ্যাস্ট্রিকের লক্ষণ দেখা দিয়ে থাকে। আর কিছু রোগের কারণেও আমাদের পেটের মধ্যে গ্যাস জমে থাকতে পারে। আবার অনেক সময় হজম শক্তি কমে যাওয়ার কারণে পেটে গ্যাস দেখা দিতে পারে। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক যেসব লক্ষণ দেখলে আমরা বুঝতে পারবো আমাদের পেটে গ্যাস হয়েছে সেই সব সম্পর্কে আলোচনা করা হলো।
- প্রথমত আমাদের পেট ফুলে যেতে পারে বা পেটে ব্যথা শুরু হতে পারে।
- পেটে গ্যাসের আরেকটি লক্ষণ হচ্ছে খাওয়ার রুচি কমে যাওয়া।
- বমি বমি ভাব হওয়া পেটে গ্যাসের লক্ষণ।
- পেটের মধ্যে জ্বালাপোড়া অনুভব করা।
- সহজে খাবার হজম না হওয়া।
- পেট ফেঁপে যাওয়া।
- ভুঁড়ি বেড়ে যাওয়া।
গ্যাস্ট্রিক হলে কি কি খাওয়া যাবে না
গ্যাস্ট্রিক বা অ্যাসিডিটি হলো পাকস্থলীতে এসিডের পরিমাণ বেড়ে যাওয়া এবং পাকস্থলীতে ক্ষতির সৃষ্টি করা। বর্তমানে খাবারে ভেজাল বা ধূমপান সহ নানা কারণে আমাদের শরীরে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে। আর এই গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা যার হয়ে থাকে একমাত্র সেই বুঝতে পারে এর যন্ত্রণা কতটুকু। আর এই গ্যাস্ট্রিক হওয়ার কারণে আমাদের অবশ্যই কিছু খাওয়ার এড়িয়ে চলতে হবে। তাছাড়া এটি আমাদের শরীরের আরো বেশি ক্ষতি করতে পারে। নিচে গ্যাস্ট্রিকের সময় যে ধরনের খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে সেই সম্পর্কে আলোচনা করা হলো।
- প্রথমত আমাদের গ্যাস্ট্রিক হলে আমরা ঝাল- তেল- মশলা জাতীয় খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকব।
- আমরা অবশ্যই খালি পেটে বা ভরা পেটে অতিরিক্ত লিচু খাওয়া থেকে বিরত। কারণ অতিরিক্ত লিচু খাওয়ার ফলে এটি আমাদের হজমে ব্যাঘাত ঘটায় যার ফলে আমাদের শরীরে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা বেড়ে যেতে পারে।
- গ্যাস্ট্রিক হলে আমরা অবশ্যই কাঁচা সবজি খাওয়া থেকে বিরত থাকবো। তার কারণ হচ্ছে কাঁচা সবজিতে সালফার বা গন্ধকের যৌগ থাকে যা আমাদের শরীরে হজমের সমস্যা দেখায়। যার ফলে আমাদের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
- আমরা সকলেই জানি যে, আপেল আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য কতটা উপকারী। কিন্তু এটি গ্যাস্ট্রিক রোগীদের জন্য বিপদজনক একটি ফল। কারণ আপেলের মধ্যে ফ্রুকটুজের মাত্রা বেশি পরিমাণে থাকে। যা আমাদের শরীরে গ্যাসের পরিমাণ বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। এজন্যই গ্যাস্ট্রিক রোগীদের আপেল খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।
- সকালে অনেকের খালি পেটে কাঁচা ছোলা খাওয়ার অভ্যাস রয়েছে। তবে তবে গ্যাস্ট্রিক রোগীদের জন্য এটি সমস্যা বাড়িয়ে দেয়। কারণ কাঁচা ছোলা হজম হতে অনেক সময় লাগে। যার কারণে এটি গ্যাস্ট্রিক রোগীদের ক্যাশের পাশাপাশি কোষ্ঠকাঠিন্যর বাড়িয়ে দিতে পারে।
- আর আমাদের গ্যাস্ট্রিক রবিদের জন্য আরেকটি ক্ষতিকারক সবজি হচ্ছে মূলা। এটি আমাদের গ্যাসের সমস্যা অতিমাত্রায় বাড়িয়ে দিতে পারে। এজন্যই অবশ্যই গ্যাস্ট্রিক রোগীরা মুলা খাওয়া থেকে সর্বদা বিরত থাকবেন।
চিরতরে গ্যাস্ট্রিক দূর করার উপায়
বর্তমানে গ্যাস্ট্রিক বা এসিডিটি একটি মারাত্মক রোগ। আর এর যন্ত্রণা একমাত্র তারাই জানে যাদের গ্যাস্ট্রিক বা এসিডিটির সমস্যা রয়েছে। আর যাদের গ্যাস্ট্রিক রয়েছে তারা হালকা একটু ভাজাপোড়া বা মসলা জাতীয় খাবার খেলেই গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা শুরু হয়ে যায়। আর এর থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার জন্য সবাই যত ধরনের ওষুধ খাওয়া দরকার সব খেয়ে নেই।
কিন্তু আমরা ভাবি না যে, এই ওষুধ খাওয়ার ফলে আমাদের কি ধরনের ক্ষতি হয়। আর এজন্যই আমাদের শুধু ঔষধের ওপর নির্ভরশীল না হয়ে কিছু নিয়ম-কানুন মেনে চলার মাধ্যমে আমরা এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারি। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক কিভাবে আমরা চিরতরে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর করার উপায় সম্পর্কে।
- নিয়মিত পেটের উপরিভাগে ম্যাসাজ করা।যার ফলে গ্যাস অন্তরের নিচের দিকে চলে আসবে এবং এটি পায়োদারের মাধ্যমে বেরিয়ে যাবে।
- গ্যাস থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য অবশ্যই নিয়মিত বেশি বেশি ফাইবারযুক্ত খাবার গ্রহণ করা। কারণ ফাইবারযুক্ত খাবার খাওয়ার ফলে গ্যাসের সমস্যা অনেকটাই কমে আসে।
- গ্যাস্টিকের সমাধানে আরেকটি সবচেয়ে সহজ উপায় হচ্ছে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি খাওয়া। এর ফলে পেটের ভেতর থেকে গ্যাস বের হয়ে যায়।
- আপনারা চাইলে মাঝে মাঝে গ্রিন টি করেও খেতে পারেন। এটি খাওয়ার ফলে আমাদের পেটের সমস্যা দূর হয় এবং পায়খানা ক্লিয়ার করতেও সাহায্য করে থাকে।
- গ্যাস্টিকের সমস্যা থেকে বাঁচতে আপনারা চাইলে ডাবের পানি খেতে পারেন। কারণ এর মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আমাদের শরীরে মিনারেলের অভাব দূর করে থাকে।
- আর অবশ্যই অতিরিক্ত মসলা জাতীয় খাবার বা ভাজাপোড়া খাওয়া থেকে বিরত থাকবো। কারণ এইসব খবর আমাদের শরীরে গ্যাস্ট্রিকের মাত্রা বাড়িয়ে দেই।
- আপনারা গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা কমাতে চাইলে প্রতিদিন সকালে হাঁটাহাঁটি বা ব্যায়াম করতে পারেন। এর ফলে এটি আমাদের শরীরের অন্তর ভালো রাখে এবং পেট থেকে গ্যাস বার করতে সাহায্য করে থাকে।
- তাছাড়াও গ্যাস্ট্রিক কমানোর আরেকটি সহজ উপায় হচ্ছে প্রতিদিন সকালে খালি পেটে কাঁচা রসুন খাওয়া। কারণ পরিপাকতন্ত্রের জন্য খুবই উপকারী। আপনারা চাইলে এটি সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন খেতে পারেন যার ফলে আপনাদের গ্যাস্টিকের সমস্যা অনেকটাই সমাধান হয়ে যাবে।
গ্যাস্ট্রিক দূর করার খাবার
সাধারণত আমাদের হজমের সমস্যার কারণে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে। আর এই সমস্যা মূলত খাবার খাওয়ার প্রতি যত্নশীল না হওয়ার কারণে হয়ে থাকে। তবে কিছু খাওয়ার আছে যেগুলি খাওয়ার ফলে আমাদের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক কোন খাবারগুলি খাওয়ার ফলে আমাদের গ্যাস্ট্রিক দূর হবে।
- যাদের গ্যাস্ট্রিক বা হজমের সমস্যা রয়েছে তারা প্রতিদিন খালি পেটে ভিজিয়ে রাখা কিসমিস খাবেন। কারণ কিসমিস পেটের অ্যাসিড কমিয়ে এসিডিটি থেকে বাঁচতে সাহায্য করে এবং কিসমিসের পানি আমাদের অন্তরের জন্য খুবই উপকারী।
- আমরা সকলেই কমবেশি কলা খেতে পছন্দ করি। তবে আপনারা কিন্তু জানেন না যে কলা পেটের গ্যাস দূর করতে খুবই উপকারী একটি ফল। কারণ এর মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম, যা আমাদের দেহে প্রাকৃতিক এন্টাসিড হিসেবে কাজ করে থাকে। তাই যাদের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা রয়েছে তারা গ্যাস্ট্রিক কমানোর জন্য কলা খেতে পারেন।
- গ্যাস্ট্রিক কমানোর জন্য আরেকটি খুব উপকারী উপাদান হচ্ছে জিরা। এটি আমাদের পাকস্থলীর এসিডের পরিমাণ কমিয়ে দেয় এবং এটি আমাদের হজমের জন্য খুব কার্যকরী। আপনারা এই এক গ্লাস পানিতে জিরার গুড়া মিশিয়ে ফুটানোর মাধ্যমে তা থেকে রেখে দিন। আর এটি বিকেল বেলায় হালকা কিছু নাস্তা খাওয়ার পর এই পানি খেতে পারেন। এর ফলে আপনাদের শরীরে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর হবে।
- আর পেটের যেকোনো সমস্যা দূর করতে তুলসী পাতা খুবই উপকারী একটি উপাদান। আর বিজ্ঞানীরা বলেছেন যে, আপনি যদি নিয়মিত তুলসী পাতা খাওয়ার অভ্যাস করেন তাহলে আপনাদের কোন ওষুধ ছাড়াই প্রাকৃতিকভাবে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর হয়ে যাবে।
- পেটে গ্যাসের সমস্যা সমাধানে আরেকটি উপাদান হচ্ছে পুদিনা পাতা। এটি আমাদের পেটে গ্যাস জমতে দেয় না। কারণ এর মধ্যে রয়েছে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল যৌগ যা আমাদের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে বাঁচতে সাহায্য করে।
- নিয়মিত পাকা পেতে খাওয়ার ফলেও এটি আমাদের দেহে গ্যাসের সমস্যা দূর করে থাকে। কারণ এর মধ্যে রয়েছে পাপায়া নামক একটি এনজাইম যা আমাদের হজম শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।
দ্রুত পেটের গ্যাস কমানোর উপায়
আমাদের যাদের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা রয়েছে একমাত্র তারাই বোঝেন যে এটি কতটা যন্ত্রণাদায়ক। আর আমরা একটু ভাজাপোড়া বা তেলযুক্ত খাওয়ার খেলে আমাদের এই সমস্যা শুরু হয়ে যায়। আর আমরা এই জন্যই যত দ্রুত পারি এটার ওষুধ খেয়ে সেটা দূর করার চেষ্টা করি। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রে দেখা দেয় অতিরিক্ত গ্যাস হওয়ার কারণে ওষুধ খেয়েও এর দ্রুত সমাধান পাওয়া যায় না। আজকের আর্টিকেলে আপনাদের কিভাবে দ্রুত গ্যাস্ট্রিক থেকে রক্ষা পাওয়া যায় সেই সম্পর্কে আলোচনা করা হবে। নিচে এই সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলোঃ
- আপনাদের যাদের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা রয়েছে তারা চাইলে দই খেতে পারেন। কারণ এটি আমাদের হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে যা আমাদের দ্রুত গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে বাঁচতে ও সাহায্য করে।
- পাকস্থলীতে গ্যাস্ট্রিকের এসিডকে নিয়ন্ত্রণ করতে ঠান্ডা দুধ খুবই উপকারী। তাই দ্রুত গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে রেহাই পেতে এক গ্লাস ঠান্ডা দুধ পান করলেই আমাদের অ্যাসিডিটি দূর হয়ে যায়।
- গ্যাস্ট্রিকের কারণে আমাদের বুক জ্বালাপোড়া বা বমি বমি ভাব দেখা দেয়। এটি দূর করার জন্য আপনারা দুই থেকে তিনটি লবঙ্গ চুষলে এটি আমাদের সঙ্গে সঙ্গে এর সমস্যা থেকে বাঁচতে ও সাহায্য করে।
- এছাড়াও দ্রুত গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে রেহাই পেতে আপনারা মৌরি ভেজানো পানি খেতে পারেন। এটি খাওয়ার ফলে আপনাদের শরীরে গ্যাস থাকবে না।
- দারুচিনি আমাদের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে বাঁচতে সাহায্য করে। এটি হজমের জন্য খুব ভালো। এক গ্লাস পানিতে আধা চামচ দারুচিনি গোড়া মিশিয়ে ফুটিয়ে দিনে দুই থেকে তিনবার খেলেই এটি আমাদের গ্যাস্ট্রিক দূর করে দেয়।
গ্যাস্ট্রিক দূর করার ব্যায়াম
আপনারা সকলেই কমবেশি ব্যায়াম এর সম্পর্কে জানেন। তবে আপনারা কি জানেন? গ্যাস্ট্রিক কমানোরও কিছু ব্যায়াম রয়েছে। যে ব্যায়াম গুলি করার মাধ্যমে আমাদের শরীরে গ্যাস্ট্রিক এর সমস্যা দূর হয়ে যায়। এতে আপনাদের কোন ধরনের ওষুধ বা কোন ধরনের খাবার খাওয়া ছাড়াই আপনারা শারীরিক বেশি কে কাজে লাগিয়ে নিজেদের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর করতে পারেন। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক গ্যাস্ট্রিক কমানো জন্য যে সকল ব্যায়াম করা দরকার বা উচিত।
- পেটে গ্যাস কমানোর জন্য একটি সহজ ও কার্যকরী ব্যায়াম হচ্ছে নিয়মিত 30 মিনিট হাটাহাটি করা। প্রতিদিন এভাবে হাঁটাহাঁটি করার মাধ্যমে আপনাদের পেটে গ্যাসের পরিমাণ কমতে সাহায্য করবে।
- এছাড়াও কিছু যোগ্য ব্যায়াম পোজ অনুসরণ করা যেমনঃ বজ্রাসন, বালাসনা, সুপ্ত মার্জারী পোজ। এই সকল যোগ্য ব্যায়ামগুলো পেটের পেশিগুলোকে প্রসারিত করে এবং গ্যাস বের করতে সাহায্য করে।
- নিয়মিত সাইকেলিং করার মাধ্যমে এটি আমাদের পেটের পেশিগুলোকে শক্তিশালী করে এবং ক্যাশ বের করত সাহায্য করে থাকে।
- তাছাড়াও সাঁতার কাটার ফলে এটি আমাদের সম্পূর্ণ শরীরের ব্যায়াম যা আমাদের পেটের পেশি গুলোতে কাজ করে এবং গ্যাস বের করতে সাহায্য করে।
লেখকের মন্তব্য বা শেষ কথা
প্রিয় পাঠক, আজকের আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে আপনারা এতক্ষণে বুঝতে পেরেছেন যে, কিভাবে চিরতরে গ্যাস্ট্রিক দূর করা যায় এই বিষয় সম্পর্কে। তাছাড়াও আপনারা এখানে এই আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে গ্যাস্ট্রিক এর বিষয়ে আরো বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে জানতে ও বুঝতে পেরেছেন। আজকের এই আর্টিকেলটি আপনাদের ভালো লেগে থাকলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন।
আর এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাদের অনেক অনেক ধন্যবাদ। আপনারা যদি এ ধরনের আরও গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল নিয়মিত পড়তে চান তাহলে অবশ্যই আমাদের এই ওয়েবসাইটটি ফলো করতে থাকুন। কারণ আমরা এই ওয়েব সাইটটিতে নিয়মিত বিভিন্ন ধরনের আর্টিকেল লিখে পাবলিশ করে থাকি।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url