আমের উপকারিতা ও অপকারিতা - পাকা আমে কি কি ভিটামিন আছে।
আমের উপকারিতা ও অপকারিতা - পাকা আমে কি কি ভিটামিন আছে এই সম্পর্কে আজকের এই আর্টিকেলে আলোচনা করা হবে। আম হচ্ছে গ্রীষ্মকালীন একটি ফল। যা খেতে খুবই সুস্বাদু এবং সকলের পছন্দের একটি ফল।
আর এজন্যই আমরা আজকের এই আর্টিকেলে আমের উপকারিতা ও অপকারিতা এবং পাকা আমের কি কি ভিটামিন আছে এ সকল বিষয় সহ আরো বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে আলোচনা করব।
আমের উপকারিতা ও অপকারিতা
আমের বৈজ্ঞানিক নাম হচ্ছে ম্যাংগিফেরা ইন্ডিকা। এই ফলটি প্রায় পুরো বিশ্বেই চাষ করা হয়ে থাকে। আমের সুমিষ্টি স্বাদ এবং বিভিন্ন ধরনের পুষ্টিগুণ থাকায় এটিকে ফলের রাজা বলা হয়ে থাকে। এটি খেতে যেমন সুস্বাদু তেমনি এর মধ্যে রয়েছে নানান ধরনের পুষ্টি উপাদান।
আমের মধ্যে রয়েছে আঁশ, ভিটামিন বি,টামিন এ এবং ভিটামিন সি এর ভালো উৎস। আম খাওয়ার বিভিন্ন ধরনের স্বাস্থ্যকরী উপকারিতা রয়েছে। যেগুলো সম্পর্কে আমাদের অনেকেরই অজানা রয়েছে। সেই সাথে অতিরিক্ত আম খাওয়ার ফলে এর কিছু অপকারিতাও রয়েছে।
এজন্যই আমরা আজকের এই আর্টিকেলে আমের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরার চেষ্টা করব। যা পড়ার মাধ্যমে আপনারা আমের উপকারিতা ও অতিরিক্ত আম খেলে কি ধরনের সমস্যা হতে পারে সে সকল সম্পর্কে জানতে পারবেন।
আমের উপকারিতা
- আমের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, যা আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
- আমের মধ্যে রয়েছে ভিটামিন এ যা আমাদের ত্বককে সুস্থ ও উজ্জ্বল রাখতে সাহায্য করে থাকে। সেই সাথে এর মধ্যেই রয়েছে কিছু অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আমাদের ত্বকের দাগ ও ত্বকের বার্ধক্য জনিত রোগ সারাতে সহায়তা করে।
- আমের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ যার কারণে এটি আমাদের দৃষ্টিশক্তি উন্নত করে এবং যাদের রাতকানা রোগ রয়েছে তাদের রাতকানা রোগ প্রতিরোধে সহায়তা করে।
- আমের মধ্যে রয়েছে ফাইবার যা আমাদের হজম প্রক্রিয়া উন্নত করতে সাহায্য করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য রোগ থেকে বাঁচতেও সহযোগিতা করে।
- আম কম ক্যালরিযুক্ত হওয়ায় আম খেলে আমাদের পেট ভরে থাকে। যা আমাদের অতিরিক্ত খাওয়া থেকে বিরত রাখতে সহযোগিতা করে। যার ফলে আমাদের ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে।
- আমের মধ্যে রয়েছে পটাশিয়াম যা আমাদের হৃদরোগের যোগী কমা এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহযোগিতা করে। সেই সাথে এটি আমাদের শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতেও সহযোগিতা করে।
- আম খাওয়ার ফলে এর মধ্যে থাকা ভিটামিন বি৬ আমাদের মানসিক চাপ কমাতে সহযোগিতা করে এবং মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
- কাঁচা আমের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি। এজন্য যাদের ভিটামিন সি এর অভাব রয়েছে তারা চাইলে কাঁচা আম খেতে পারেন এটি আপনাদের ভিটামিন সি এর অভাব দূর করতে সহযোগিতা করবে।
- আমের মধ্যে রয়েছে ম্যালিক অ্যাসিড, সাইট্রিক অ্যাসিড ও টারটারিক অ্যাসিড যা আমাদের শরীরে ক্ষার ধরে রাখতে সহযোগিতা করে।
- আমের মধ্যে দেখা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আমাদের ক্যান্সারের মতো রোগের ঝুঁকি কমাতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে।
- গর্ভবতী মায়েদের জন্য আম খুবই উপকারী একটি ফল। এর মধ্যে থাকা ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম, ফসফরাস, ক্যালসিয়াম এবং ফলিক এসিড গর্ভবতী নারীদের এবং গর্ভে থাকা শিশুর জন্য খুবই উপকারী।
আমের অপকারিতা
গবেষকরা গবেষণা করে দেখেছেন যে, আম আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী একটি ফল। তবে এটি বেশি পরিমাণে খাওয়া বা অতিরিক্ত খাওয়া আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য হানিকারক হতে পারে। তাহলে চলুন এবার জেনে নেওয়া যাক অতিরিক্ত আম খেলে কি ধরনের সমস্যা হতে পারে।
- আমের মধ্যে প্রাকৃতিক চিনির পরিমাণ বেশি রয়েছে, যা অতিরিক্ত খেলে এটি আমাদের শরীরে রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে। আর এটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে।
- আমের মধ্যে রয়েছে ক্যালোরি এবং উচ্চ পরিমাণে প্রাকৃতিক চিনি। এজন্য অতিরিক্ত পরিমাণে আম খেলে এটি আমাদের অনিয়ন্ত্রিতভাবে ওজন বৃদ্ধি করে দিতে পারে।
- অতিরিক্ত আম খাওয়ার ফলে এটি আমাদের গ্যাস্ট্রিকজনিত সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।
- অতিরিক্ত আম খাওয়ার ফলে এটি কিডনির সমস্যা বাড়িয়ে দিতে পারে।
- এছাড়াও যাদের অ্যাজমা জনিত রোগের সমস্যা রয়েছে তাদের খুবই অল্প পরিমাণে আম খাওয়া উচিত।
- অতিরিক্ত আম খাওয়ার ফলে এটি আমাদের রক্তচাপ বৃদ্ধি করে দিতে পারে।
- আমের মধ্যে রয়েছে উচ্চ পরিমাণে ভিটামিন এ যা অতিরিক্ত খেলে এটি আমাদের ভিটামিন এর মাত্রা বাড়িয়ে আমাদের শরীরে হাড় ও যকৃতের সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।
পাকা আমে কি কি ভিটামিন আছে
আমরা প্রত্যেকেই পাকা আম খেতে খুবই পছন্দ করে থাকি। তবে আমাদের অনেকেরই জানা নেই যে পাকা আমের মধ্যে কি কি ভিটামিন রয়েছে। অথবা পাকা আম খেলে এটি আমাদের কি কি ভিটামিনের ঘাটতি পূরণ করতে সহযোগিতা করে থাকে।
পাকা আমের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের পুষ্টি উপাদান এবং ভিটামিন রয়েছে। আর সেসকল ভিটামিনের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ভিটামিন গুলো হলো ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, ক্যালোরি, শর্করা, আমিষ, বিটা ক্যারটিন, পটাশিয়াম ইত্যাদি।
এছাড়াও পাকা আমের মধ্যে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে আঁশ জাতীয় উপাদান পেকটিন। আর এই উপাদানটি আমাদের পাকস্থলীতে থাকা খাদ্যকে ভালোভাবে পরিপাক করতে সহযোগিতা করে থাকে। এছাড়াও উপরের ভিটামিন গুলো আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সহযোগিতা করে।
এছাড়াও পাকা আমের মধ্যে থাকা ভিটামিন গুলো আমাদের মরণঘাতী রোগ ক্যান্সার প্রতিরোধেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
পাকা আম খেলে কি গ্যাস হয়
সাধারণত পাকা আম খাওয়া আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। এটি খেতেও যেমন সুস্বাদু তেমনি এটি আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য বেশ উপকারী একটি ফল। তবে অতিরিক্ত আম খেলে অনেকের গ্যাসের মত সমস্যা দেখা দিতে পারে। বিশেষ করে যারা সারা বছরই গ্যাস, বুক জ্বালা এবং পেট ফাঁপা মত সমস্যায় ভোগে থাকেন।
আম অনেকেই খেতে ভালোবাসে এবং এই আমের মধ্যে রয়েছে ভিটামিন এ, সি, ই এবং কে এর উপাদান। তাছাড়াও এর মধ্যে রয়েছে ফাইবার এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে আশ যা আমাদের শরীরের হজম শক্তি বাড়াতে সহযোগিতা করে থাকে। তবে অতিরিক্ত আম খেলে এটি আমাদের শরীরের জন্য অস্বাস্থ্যকর হতে পারে।
যারা সারা বছর গ্যাসের মত সমস্যায় ভোগেন তাদের অতিরিক্ত আম খেলে এটি তাদের গ্যাসের মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে। কারণ আমের মধ্যে রয়েছে ফ্রুক্টোজ়, সুক্রোজ়, যা অনেকেরই সহ্য হয় না। এজন্য আম পরিমিত পরিমাণে খাওয়া আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।
তবে অতিরিক্ত আম খেলে এটি আমাদের শরীরে গ্যাসের সমস্যা সহ আরো বিভিন্ন ধরনের সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। এজন্য আমরা সর্বদা প্রয়োজন মোতাবেক আম খাওয়ার চেষ্টা করব।
আম খেলে কি ওজন বাড়ে
পুষ্টিবিদদের মতে, প্রতি ১০০ গ্রাম আমের মধ্যে ৭৯ থেকে ৮২ গ্রাম পর্যন্ত ক্যালোরি থাকে। তাছাড়াও একটি আমের মধ্যে ৭৫ থেকে ৮৫ শতাংশ পানি থাকে। এজন্য পরিমিত উপায়ে আম খেলে এটি আমাদের ওজন বাড়ায় না। বরং আমের মধ্যে থাকা লিফেনল নামক ফাইটোকেমিক্যাল আমাদের শরীরের ফ্যাট কমাতে সহযোগিতা করে।
আর পরিমিত উপায়ে আম খেলে এর মধ্যে থাকা আশ আমাদের শরীরে দ্রুত শোষণ ও হজম হয়ে যায়। এজন্য পরিমিত উপায়ে আম খেলে এটি আমাদের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং শরীরের অতিরিক্ত ফ্যাট কমাতে সহযোগিতা করে থাকে।
তবে অতিরিক্ত পরিমাণে আম খেলে এটি আমাদের শরীরের ওজন বাড়াতে পারে। কারণ আমের মধ্যে কোলেস্টেরলের মাত্রা কম থাকলেও এর মধ্যে উচ্চ পরিমাণে ক্যালরি রয়েছে। তাই কেউ যদি অতিরিক্ত পরিমাণে আম খেয়ে ফেলে তাহলে আমের মধ্যে থাকা শর্করা আমাদের শরীরে জমে ফ্যাট সৃষ্টি করতে পারে।
যার কারণে আমাদের শরীরে অতিরিক্ত ফ্যাট জমে যাওয়ার কারণে আমাদের ওজন বেড়ে যেতে পারে। তাই আমরা বলতে পারি যে, আপনার আম খাওয়ার ধরন অনুযায়ী এটি আপনার শরীরের ওজন বাড়াতে এবং কমাতে পারে।
ডায়াবেটিস রোগীরা কি আম খেতে পারবে
গ্রীষ্মের সময় আসলেই আমের চাহিদা বেড়ে যায়। আর আম খেতে পছন্দ করে না এমন মানুষ খুবই কম রয়েছে বা নেই বললেই চলে। তবে ডায়াবেটিস রোগীরা তাদের ডায়াবেটিস বেড়ে যাওয়ার ভয়ে আম খেতে চায়না। আবার অনেকের পরিবারের লোকজনেরা তাদের আম খেতে দেয় না।
তবে কি ডায়াবেটিস রোগীরা আম খেতে পারবে না? চলুন এবার সে সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক। আম হচ্ছে একটি পুষ্টিকর এবং সুস্বাদু একটি ফল। আমের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে শর্করা এবং ক্যালরি। এজন্য যাদের ডায়াবেটিস রয়েছে তারা সারাদিনে একটি আম খেতে পারবে।
অথবা এর চেয়ে বেশি খেয়ে নিলে তাদের ৪০ মিনিট এর জায়গায় প্রতিদিন দেড় ঘন্টা করে হাঁটতে হবে। তাহলেই আম খেলে ডায়াবেটিস রোগীদের কোন ধরনের সমস্যা দেখা যাবে না। এছাড়াও আমের মধ্যে কোন ধরনের চর্বি নেই এবং ক্ষতিকারক লবণ থাকে না।
ডায়াবেটিস রোগীরা দৈনিক ৫০ থেকে ৬০ গ্রাম আম খেতে পারে। অর্থাৎ তারা প্রতিদিন একটি ছোট আম বা বড় আম গুলোর অর্ধেকে আম খেতে পারবে।
আম খেলে কি প্রেসার বাড়ে
আম খেলে কি প্রেসার বাড়ে? এ সম্পর্কে আপনারা জানতে চেয়েছেন। আম হচ্ছে একটি সমষ্টি এবং পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ একটি ফল। গবেষণা করে দেখা গেছে যে, যাদের উচ্চ রক্তচাপ রয়েছে তাদের জন্য আম খুবই উপকারী একটি খাবার। আম রক্তচাপ কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
গবেষকরা গবেষণা করে দেখেছেন যে, আম খাওয়ার প্রায় দুই ঘন্টা পর রক্তনালী শিথিল হয়ে যায়। আর এটি আমাদের রক্তচাপ কমার মূল কারণ। এছাড়াও তারা আরো বলেছেন যে, আম খাওয়ার পর অন্তর বেশি সক্রিয় হয়ে থাকে।
এজন্য এটি আমাদের হৃদরোগের সমস্যা কমাতে সহযোগিতা করে। আর আম খাওয়ার ফলে এটি আমাদের প্রেসার কমাতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। তাই যাদের বেশি পেশার বা রক্তচাপের সমস্যা রয়েছে তারা পরিমিত পরিমাণে আম খেতে পারেন।
আম খেলে ঘুম আসে কেন
আম খাওয়ার পর আমরা সকলেই একটা জিনিস লক্ষ্য করে দেখেছি। আমরা যখন পাকা আম খায় তখন আমাদের অনেকেরই অজান্তেই ঘুম চলে আসে। তবে কেন আমাদের আম খেলে ঘুম চলে আসে এ বিষয়ে আমাদের অনেকেরই অজানা রয়েছে।
আমের মধ্যে অনেক পরিমাণে ট্রিপটোফ্যান থাকায় এটি আমাদের শরীরের মধ্যে সেরোটোনিন তৈরি করে। আর এই সেরোটোনিন আমাদের ঘুমের জন্য দায়ী। অপরদিকে ট্রিপটোফ্যান আমাদের মস্তিষ্কের মধ্যে ইনসুলিন প্রবেশ করাতে সহযোগিতা করে।
আর অতিরিক্ত পরিমাণে ইনসুলিন নিঃসরণে কারণ হলো আমের মধ্যে বিদ্যমান কার্বোহাইড্রেট বা গ্লুকোজ। আর মূলত এ কারণেই আম খেলে আমাদের ঘুম চলে আসে। এজন্য যাদের রাতে ঘুম হয় না তারা চাইলে ঘুমানোর আগে আম খেয়ে ঘুমাতে পারেন।
তাহলে যাদের রাতে ঘুম আসে না তারা চাইলে রাতে ঘুমানোর পূর্বে আম খেয়ে ঘুমাতে পারেন। তাহলে এটি আপনার রাতে ভালো ঘুম এনে দিতে সহযোগিতা করবে।
শেষ মন্তব্য
প্রিয় বন্ধুরা, আশা করি আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে আপনারা আমের উপকারিতা ও অপকারিতা - পাকা আমে কি কি ভিটামিন আছে সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এবং বুঝতে পেরেছেন। এছাড়াও আমরা আজকের এই আর্টিকেলে আরো বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে তুলে ধরেছি। যেগুলো আপনাদের ভালো লেগে থাকলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন।
এ ধরনের আরও নিত্য নতুন আর্টিকেল পড়ার জন্য আমার এই ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ফলো করুন এবং আমাদের সাথে থাকুন। কারণ আমরা এই ওয়েবসাইটে প্রতিনিয়ত নতুন নতুন বাংলা আর্টিকেল লিখে পাবলিশ করে থাকে। এতক্ষণ ধরে আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাদের জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url