প্রতিদিন ২০ টি পুশ আপ করার উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন।
প্রতিদিন ২০ টি পুস আপ করার উপকারিতা সম্পর্কে আজকের এই আর্টিকেলে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করব। আমরা অনেকেই রয়েছি যারা প্রতিদিন ব্যায়াম করার সময় পুস আপ করে থাকি। কিন্তু আমরা অনেকেই এর উপকারিতা সম্পর্কে জানিনা বা জানা নেই।
তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে আপনারা প্রতিদিন ২০টি পুস আপ দেওয়ার উপকারিতা সহ আরও বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে জানতে পারবেন। এজন্য আপনারা আজকের এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ার চেষ্টা করুন।
প্রতিদিন ২০ টি পুস আপ করার উপকারিতা
প্রতিদিন ২০ টি পুস আপ করার অভ্যাস করলে এটি নিয়ে আসবে আমাদের জীবনে নানান ধরনের উপকারিতা। আপনারা যদি প্রতিদিন ২০টি করে পুস আপ দেওয়ার অভ্যাস করেন তাহলে এটি আপনার বিপাক প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করবে, আমাদের শরীরকে শক্তিশালী করবে।
সেই সাথে এই ব্যায়ামটি আমাদের সামগ্রিক শক্তি উন্নত করার একটি শক্তিশালী এবং কার্যকারী উপায় হিসেবেও বিবেচনা করা হয়ে থাকে। পুস আপ ব্যায়ামটি হলো একটি বডিওয়েট স্ট্রেংথ-ট্রেনিং এক্সারসাইজ যা মূলত বুক, কাঁধ, ট্রাইসেপস এবং কোর পেশি গুলোকে টার্গেট করে।
তাহলে চলুন এইবার জেনে নেওয়া যাক প্রতিদিন ২০টি করে পুস আপ দিলে যে সব উপকারিতা পাওয়া যায় সেই সকল সম্পর্কে। নিজে এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হলোঃ
- প্রতিদিন পুশ আপ করলে এটি আপনার বিপাক প্রক্রিয়াকে দ্রুত কার্যকরী করে এবং তাৎক্ষণিকভাবে এটি আপনার শরীরে ক্যালরি কমিয়ানে যা ওজন নিয়ন্ত্রণ এবং শরীরে অতিরিক্ত চর্বি কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
- নিয়মিত পুশ আপ করলে এটি আমাদের শরীরে পেশিগুলোকে শক্তিশালী করে যার ফলে আমাদেরিক শরীরে উন্নত মানের বলিষ্ঠতা তৈরি হয়। এর ফলে আমাদের দৈনন্দিন কাজকর্মে আরো শক্তি যোগায় সেই সাথে এটি সামগ্রিক শারীরিক গঠনের উন্নতি করে।
- নিয়মিত পুশ আপ করলে এটি আমাদের হৃদপিণ্ডকে ভালো রাখে এবং রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়। যার ফলে এটি আমাদের হার্টকে সুস্থ রাখতে সহযোগিতা করে।
- প্রতিদিন ২০ টি পুস আপ করলে এটি আমাদের শরীরের ভারসাম্য ও নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা বাড়াতে সহযোগিতা করে।
- প্রতিদিন এই ব্যায়ামটি করার ফলে এটি আমাদের শরীরে আস্তে আস্তে স্ট্যামিনা বাড়াবে, যার ফলে দৈনন্দিন কাজকর্মে ক্লান্তি ভাব কমাতে সহযোগিতা করবে।
- প্রতিদিন পুশ আপ করার ফলে আমাদের শরীরে এন্ডরফিন নামক একটি হরমোন নিঃসৃত হয়, যা আমাদের স্ট্রেস কমাতে সহযোগিতা করে এবং মানসিক মনোযোগ উন্নত করতে সহযোগিতা করে।
- নিয়মিত পুশক করার ফলে এটি আপনার শরীরে হাড় এবং জয়েন্ট গুলোকে শক্তিশালী করতে সহযোগিতা করে।
- প্রতিদিন ২০ টি পুস আপ শরীর চর্চার অভ্যাস করলে এটি নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস বাড়ায় এবং কাজের প্রতি সবল রাখতে সহযোগিতা করে।
প্রতিদিন কয়টা পুশ আপ দেওয়া উচিত
আমাদের সকলের কাছেই পুস আপ একটি অতীত পরিচিত ব্যায়াম। আর এই ব্যায়ামটির সম্পর্কে আমাদের কমবেশি সকলেরই ধারণা রয়েছে। তবে প্রতিদিন কয়টি করে পুশ আপ দিতে হবে এই সম্পর্কে আমাদের অনেকেরই ধারণা নেই।
এজন্য আজকে আমরা এই সম্পর্কেই জানানোর চেষ্টা করব। তাহলে চলুন এবার জেনে নেওয়া যাক প্রতিদিন কয়টি করে আমাদের পুশ আপ দেওয়া উচিত। পুস আপ কতগুলো দেওয়া উচিত এটি নির্ভর করে আপনার ফিটনেস লেভেল, লক্ষ্য এবং শারীরিক সমর্থের ওপর।
তবে এক্ষেত্রে কিছু গাইডলাইন রয়েছে আমরা সে সম্পর্কে এখন আপনাদের সামনে তুলে ধরব। যারা একদম নতুন অবস্থায় পুস আপ শুরু করে তাদের জন্য শুরুতে ১০ থেকে ২০টি করে প্রতিদিন পুস আপ দিয়ে শুরু করতে হবে।
এরপরে রয়েছে মাঝারি লেভেলদের জন্য। আপনি যদি আগে পুস আপ করতেন বা আপনাদের এটি করার অভ্যাস রয়েছে। তারা চাইলে প্রতিদিন ৩০ থেকে ৫০ টি করে প্রতিদিন পুস আপ দিতে পারবেন। তবে একটা না দেওয়ার চেয়ে আপনারা এটি কে ২-৩ সেটে ভাগ করে নিতে পারেন।
এরপরে আসে যারা অ্যাডভান্স লেভেলের মানুষ তাদের জন্য। যদি আপনি আগে থেকেই ফিটনেস মেনে প্রতিদিন পুশ আপ দিয়ে থাকেন তাহলে আপনি প্রতিদিন ১০০ প্লাস পুস আপ দিতে পারবেন। তবে একবারে ১০০ না করে, ৪-৫ সেটে ভাগ করে প্রতিদিন দেওয়া উত্তম।
এর বাইরে যদি কেউ অতিরিক্ত পুশ আপ করেন তাহলে অনেক সময় এটি আপনার কাঁধ বা কব্জিতে ইনজুরি দেখা দিতে পারে। তাই নিজের সমর্থ্য অনুযায়ী আস্তে আস্তে এর পরিমাণ বাড়ানো এবং যথেষ্ট পরিমাণে বিশ্রাম নেওয়ার চেষ্টা করুন।
পুশ আপ করার সঠিক নিয়ম
পুশ আপ ব্যায়ামটি অনেক সহজ একটি ব্যায়াম, যেটি আপনারা কোন ধরনের সরঞ্জাম ছাড়াই নিজের হাত ব্যবহার করেই করতে পারবেন। আর এই ব্যায়াম টিয়া নারী এবং পুরুষ ভয়ে করতে পারেন। এ ব্যায়ামটি করার ফলে এটি আপনার পেক্টোরাল ও ট্রাইসেপস মাসেলের শক্তি বাড়ায়।
তবে এই ব্যায়ামটি করার সঠিক পদ্ধতি বা সঠিক নিয়ম সম্পর্কে অনেকেরই ধারণা নেই। এসবের জন্য সঠিক পজিশন এবং এর পোশ্চার সম্পর্কে আমাদের সকলেরই জেনে থাকা অত্যন্ত জরুরি। নিচে পুশ আপ করার সঠিক নিয়ম সম্পর্কে ব্যাখ্যা করা হলোঃ
- প্রথমেই আপনার দুই হাতের তালুকে মেঝের সাথে রেখে আপনার বুকে আস্তে আস্তে মেঝেতে ঠেকিয়ে শুয়ে পড়ুন। এরপর আপনার হাতকে বুক বরাবর এবং বুক থেকে একটু দুই পাশে বাইরে হাত দুটি রাখুন এবং দুই পা সমান্তরাল ভাবে সোজা রাখুন।
- এরপর মাথা ও শরীরকে সমান্তরালভাবে রেখে সামনের দিকে তাকিয়ে থাকার চেষ্টা করুন।
- এরপর পায়ের পাতা মাটিতে রেখে হাত দুটোতে ভর দিয়ে এইভাবে আস্তে আস্তে মাটি থেকে উপরে শরীরকে সমানভাবে উঠান এবং পেটকে ভেতরের দিকে টেনে রাখার চেষ্টা করুন।
- এরপর আপনার হার্ট যখন একদম সোজা হয়ে যাবে তখন থামবেন এবং একটু দম ছাড়বেন।
- এভাবে হাতের ওপর ভর দিয়ে আপনারা শরীরকে সমান্তরাল ভাবে হাত একদম সোজাভাবে রেখে উঠবেন এবং নিচের দিকে নামবেন।
- এভাবে আপনারা আপনাদের সামর্থ্য অনুযায়ী পুশ আপ দেওয়ার চেষ্টা করবেন। প্রথম দিকে ১০-২০ টি এভাবে হাতের উপর ভর দিয়ে উঠবেন এবং নামবেন।
- এভাবেই আপনার পুশ আপ সম্পন্ন করবেন।
পুশ আপ দেওয়ার আগে এবং পরে কি খাওয়া উচিত
বর্তমান সময়ে ব্যায়াম করার ক্ষেত্রে আমাদের অনেকের মাঝে অনেক ধরনের ভুল ধারণা প্রচলিত রয়েছে। আর সেটি হচ্ছে যে কোন ধরনের ব্যায়াম করার আগে খালি পেটে ব্যায়াম করলে এটি আমাদের শরীরে অতিরিক্ত ক্যালরি পোড়াতে সাহায্য করে।
কিন্তু প্রকৃতপক্ষে এই ধারণাটি সম্পূর্ণ ভুল একটি ধারণা। কারণ কোন ধরনের ব্যায়াম করার পূর্বে খালি পেটে ব্যায়াম করলে এটি আমাদের শরীরে ক্যালরি কমানোর বদলে আমাদের শরীরের মধ্যে সঞ্চিত প্রোটিন থেকে ফ্যাট কমিয়ে আনে।
যার ফলে আমাদের শরীর অনেক সময় দুর্বল হয়ে পড়ে। আর এজন্যই হেলথের প্রধান পুষ্টিবিদরা ব্যায়াম করার আগে না খেয়ে ব্যায়াম করার পরামর্শ দেন না। এজন্য আমরা আজকের আর্টিকেলে পুশ আপ দেওয়ার আগে এবং পরে কি খাওয়া উচিত সে সম্পর্কে জানব।
পুশ আপ দেওয়ার আগে আমাদের এমন ধরনের খাবার খেতে হবে যেগুলো আমাদের শক্তি যোগাবে এবং দ্রুত হজম করতে হবে। আপনারা সাধারণত ব্যায়ামের ৩০ থেকে ৬০ মিনিট আগে প্রোটিন ও কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ খাবার খাওয়ার চেষ্টা করবেন।
আর এ সকল খাবারের মধ্যে উল্লেখযোগ্য খাবারগুলো হল:
- কলা বা আপেল
- ওটমিল
- সেদ্ধ ডিম
- চকলেট দুধ
- একমুঠো বাদাম
- মটরশুঁটি
- শুকনা ফল
এ সকল খাবার পুশ আপ করার পূর্বে খেলে, এটি আপনার শরীরে প্রয়োজনীয় শক্তি সরবরাহ করবে। সেই সাথে আপনার শরীরের প্রয়োজনীয় প্রোটিন এর ঘাটতি পূরণ করবে।
এরপরে পুশ আপ করার পরে আমাদের শরীর কে দ্রুত পুনরুদ্ধার করতে আবারো আমাদের প্রোটিন ও কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে। আর এ সকল খাবার ব্যায়াম করার ৩০ মিনিট পর খাওয়া আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।
পুশ আপ দেওয়ার পর আমাদের যে সকল প্রোটিন ও কার্বোহাইড্রেট যুক্ত খাবার খাওয়া দরকার তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য খাবারগুলো হল:
- মিষ্টি আলু
- দুধ
- আনারস বা কলা
- গমের আটার রুটি
- বাদাম
- বাদামের বাটার
- সিডস
এ সকল খাবার সাধারণত পুশ আপ দেওয়ার পর খেতে হবে যা আমাদের শরীরে প্রোটিনের ঘাটতি দূর করবে। তবে আপনাদের পুশআপ দেওয়ার আগে এবং পরে অবশ্যই যথেষ্ট পরিমাণে পানি পান করা অত্যন্ত জরুরী। যদি ভারী ব্যায়াম করে থাকেন তাহলে ব্যায়ামের মাঝে ২০ মিনিট পরপর পানি পান করতে হবে।
পুশ আপ করলে কি ওজন বাড়ে
পুশ আপ করলে কি ওজন বাড়ে? এই বিষয়টি সম্পর্কে আমাদের অনেকেরই অজানা। সাধারণভাবেই ওজন কমানোর জন্য একটি খুবই কার্যকরী উপায় হচ্ছে পুশ আপ। সেই সাথে এটি আমাদের পেশীর বৃদ্ধি গঠন ও শক্তি বাড়াতেও সাহায্য করে থাকে।
আর এই ব্যায়ামটি আমাদের ছোট বড় সকলের কাছেই খুবই পরিচিত একটি ব্যায়াম, যা কোন সরঞ্জাম ছাড়াই আপনারা হাতের মাধ্যমে করতে পারবেন। পোশাক করার মাধ্যমে এটি আমাদের শরীর থেকে ক্যালরি বার্ন করতে সহযোগিতা করে।
যার ফলে নিয়মিত পুশ আপ করলে এটি আমাদের শরীরে ক্যালরির পরিমাণ ঠিক রাখতে সহযোগিতা করে। তাই নিয়মিত পোশাক করলে এটি আমাদের শরীরে অতিরিক্ত ক্যালরি দূর করে এবং ওজন কমাতে সহযোগিতা করে থাকে।
পুশ আপ করার সঠিক সময়
সাধারণত পুশ আপ করার সঠিক সময় নির্ভর করে আপনার লক্ষ্য এবং দৈনন্দিন রুটিন এরপর। তবে ঘুম থেকে ওঠার পরে পুশ আপ করা আমাদের শরীরের জন্য ভালো হতে পারে। কারণ সকালে ব্যায়ামের মতো শারীরিক ক্রিয়া-কলাপে নিযুক্ত হলে এটি আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী হতে পারে।
এছাড়াও পুশ আপ করার আসল সময় হচ্ছে জিম বা ওয়ার্ক আউট এর সময় করা। এ সময় পুশ আপ করলে এটি আমাদের শরীরের রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়। এছাড়াও আপনারা যদি সারাদিন ব্যস্ত সময় পার করেন তাহলে আপনারা চাইলে রাত্রে সন্ধ্যার পর একটু সময় বের করে করতে পারেন।
সকালে খালি পেটে ব্যায়াম করা কি ভালো
আমাদের সকলের মনে একটি প্রশ্ন আছে সেটি হল সকালে খালি পেটে ব্যায়াম করা কি ভালো? এই বিষয়টি সম্পর্কে অনেকেই জানতে চান। অনেক ব্যক্তি রয়েছে যারা সকালবেলায় খালি পেটেই শরীরচর্চা বা ব্যায়াম করে থাকে। কিন্তু তারা জানে না যে এটি তাদের শরীরের উপকারিতার বদলে ক্ষতি করবে।
বিশেষজ্ঞরা বলেছেন যে, খালি পেটে ব্যায়াম করলে এটি আমাদের শরীরকে হাইড্রেট করে দিতে পারে। আপনারা যদি খালি পেটে সকালে ব্যায়াম করেন তাহলে এটি আপনাদের শরীরে জলের পরিমাণ আস্তে আস্তে কমিয়ে আনবে। যার ফলে আপনাদের শরীর হাইড্রেট হয়ে যেতে পারে।
অনেক সময় খালি পেটে ব্যায়াম করলে বমি বমি ভাব লাগতে পারে বা বমিও হয়ে যেতে পারে। এছাড়াও বিশেষজ্ঞরা গবেষণা করে আরো দেখেছেন যে কোন ব্যক্তি যদি খালি পেটে ব্যায়াম করে তাহলে ব্যায়াম করার সময় তাদের নার্ভাস ফিল হতে পারে। যার ফলে তাদের পেশিতে আঘাত লাগতে পারে।
এছাড়া অনেক সময় খালি পেটে অনেকক্ষণ ব্যায়াম করলে অনেকের মাথা ঘুরতে পারে। যার ফলে তারা ভারী ব্যায়াম করতে পারেনা। তাই অবশ্যই ব্যায়াম করার দুই ঘন্টা পূর্বে আমাদের পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে। এরপর ব্যায়াম শেষ হলে আবার দুই থেকে তিন ঘন্টা পর খাবার খাওয়ার চেষ্টা করবেন।
প্রতিদিন ২০ টি পুশ আপ করার উপকারিতা - শেষ মন্তব্য
প্রিয় বন্ধুরা, আশা করি আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে আপনারা প্রতিদিন ২০ টি পুশ আপ করার উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এবং বুঝতে পেরেছেন। সেই সাথে আমরা আজকের আর্টিকেলে পুশ আপ এর সাথে সম্পর্কিত আরো বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি।
যেগুলো আপনাদের ভালো লেগে থাকলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন। আর এই ধরনের আরো নিত্যনতুন আর্টিকেল পড়ার জন্য আমার এই ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ফলো করুন এবং আমাদের সাপোর্ট করুন। সকলের শুভকামনা জানিয়ে আজকের মত বিদায় নিচ্ছি।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url