দাঁত হলুদ হওয়ার কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে জানুন।

দাঁত হলুদ হওয়ার কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলে আমরা আলোচনা করব। অনেক সময় এবং বিভিন্ন কারণে আমাদের দাঁত হলুদ হয়ে যায়, যা এক ধরনের অস্বস্তিকর বিষয়। আর এজন্য আমরা খুবই চিন্তিত হয়ে পড়ি এবং ভাবতে থাকি কি করে এটি থেকে রেহাই পাওয়া যায়।
দাঁত হলুদ হওয়ার কারণ
তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি আপনার জন্যই। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা দাঁত হলুদ হওয়ার কারণ প্রতিকার সহ আরো বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে আলোচনা করব। এইজন্য আপনারা আজকের এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ার চেষ্টা করুন।

দাঁত হলুদ হওয়ার কারণ

আমরা সকলেই চাই যেন আমাদের দাঁত সব সময় সাদা এবং সুন্দর থাকে। কিন্তু এই দাঁতে দাগ পড়ে যাওয়া বা হলদে ভাব হয়ে যাওয়া একজন মানুষের ব্যক্তিত্বের জন্য লজ্জাজনক বিষয়। কিন্তু অনেক সময় এবং বিভিন্ন ধরনের খাবার ও পানি খাওয়ার কারণে আমাদের দাঁত হলুদ হয়ে যায়।

এছাড়াও আমরা অনেকেই চা ও কফি খেতে ভালবাসি। আর এই চা ও কফি খাওয়ার কারণেও আমাদের দাঁত হলদে ভাব বাহ হলুদ হয়ে যায়। এ সকল ছাড়াও আরো বিভিন্ন কারণে আমাদের দাঁত হলুদ হয়ে যেতে পারে। যেগুলো সম্পর্কে আমাদের অনেকেরই অজানা।

এজন্য আমরা আজকের এই আর্টিকেলে আপনাদের দাঁত হলুদ হয়ে যাওয়ার কারণ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। তাহলে চলুন এবার দাঁত হলুদ হওয়ার কিছু বিশেষ সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক। নিচে এই বিষয়ে বিস্তারিত তুলে ধরা হলোঃ
  • আমরা অনেকেই ফলমূল খেতে ভালবাসি। আর কিছু কিছু এমন ধরনের ফল রয়েছে যেগুলো ভিটামিন সি তে ভরপুর। আর এই ফলগুলোই আমাদের দাঁতের রং নষ্ট করার জন্য দায়ী হিসেবে ধরা হয়ে থাকে। কারণ এ সকল ফলের মধ্যে থাকা অম্লীয় উপাদান আমাদের দাঁতের এনামেলকে নষ্ট করে দিতে পারে। যার ফলে আমাদের দাঁত হলদেভাব বা হলুদ রঙের হয়ে যায়।
  • মিষ্টি খেলেও আমাদের দাঁতের নানান ধরনের ক্ষতি হতে পারে। কারণ এর মধ্যে রয়েছে চিনি, যা আমাদের দাঁতে ‘ক্যাভিটি’ তৈরি করে। সেই সাথে অতিরিক্ত মিষ্টি খেলে এটি আমাদের দাঁত হলুদ বর্ণের করতে পারে।
  • বিভিন্ন ধরনের ওষুধ সেবনের ফলে আমাদের দাঁত হলুদ হতে পারে। তার মধ্যে হল অ্যান্টিবায়োটিক, আন্টি হিস্টামিন, অ্যালার্জির ও উচ্চ রক্তচাপের ওষুধ।
  • বেরি জাতীয় ফল খেলে আমাদের দাঁতের রং পাল্টে যেতে পারে। কারণ এ সকল ফলের মধ্যে গারো ধরনের রং রয়েছে যা দাঁতে লাগলে দাঁত হলদে ভাব হয়ে যেতে পারে।
  • এছাড়াও আমরা যারা ধূমপান করে থাকি তাদের সকলেরই দাত হলুদ বর্ণের হয়ে যেতে পারে। কারণ এর মধ্যে ‘স্মোকার’স টিথ’ নামক একটি পদার্থ রয়েছে যা প্রতিদিন অল্প অল্প করে আমাদের দাঁতের রং পাল্টে দিতে পারে।
  • রাত্রে খাবার খাওয়ার পর যদি ব্রাশ না করা হয় তাহলে রাত্রে খাবারের পর যে সকল ব্যাকটেরিয়া থাকে সেগুলো সারা রাত দাঁতের ক্ষতি করে এবং দাঁতের রং নষ্ট করে দেয়।
  • অতিরিক্ত পরিমাণে সফট ড্রিঙ্কস খেলে এটি আমাদের দাঁতের বর্ণ পরিবর্তন করতে পারে।

দাঁত হলুদ হলে করণীয়

দাঁতের হলদে ভাব বা এর ছোপ পড়া মানেই এক ধরনের অস্বস্তিকর বিষয়ে আমাদের সকলের কাছে। অনেকেই এই দাঁতে হলদে ভাব ঢেকে রাখার জন্য প্রাণ খুলে হাসতে পারে না। অথচ অনেকেই দুবেলা ব্রাশ করার পরেও তাদের যায় না।

জন্মসূত্র থেকেই দাঁতের রং সকলের এক ধরনের হয় না। এজন্য কারো কারো বেশি সাদা এবং কারো কম সাদা হয়। আর এজন্য যদি আপনি আপনার দাঁতের সঠিকভাবে যত্ন না নিয়ে থাকেন তাহলে আপনার দাঁতে হলদে ভাব পড়তে পারে।

এছাড়াও যারা বেশি বেশি ধূমপান এবং চা-কফি ইত্যাদি খেয়ে থাকে তাদের ক্ষেত্রেও আস্তে আস্তে তাদের দাঁত হলদে ভাব হতে শুরু করে। এই জন্য আমরা আজকের এই আর্টিকেলে কি করে হলদেভাবকে সাদা করা যায় সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব।

তাহলে চলুন এইবার জেনে নেওয়া যাক দাঁত হলুদ হলে আপনাদের করণীয় কি? সেই সম্পর্কে। নিচে এ বিষয়ে বিস্তারিত তুলে ধরা হলোঃ
  • প্রথমত আপনারা আপনাদের হাতের কাছে থাকা অল্প পরিমানে লবণ নিন। এরপরে আপনার ব্রাশ খেয়ে জলে ভিজিয়ে তাতে অল্প পরিমাণে লবণ দিয়ে ভালোমতো দাঁত ঘষে নিন। এভাবে প্রতিদিন যদি আপনি এই লবণ দিয়ে দাঁত পরিষ্কার করেন তাহলে এটি আপনার দাঁতের হলদে ভাব দূর করতে সাহায্য করবে।
  • দাতের হলদে ভাব দূর করার আরেকটি উপায় হল বেকিং সোডা ব্যবহার করা। আপনারা বেকিং সোডার সঙ্গে লেবুর রস মিশিয়ে যদি আপনি ব্রাশ করেন তাহলে এটি আপনার দাঁতের হলদেটে ছোপ অনেকটাই দূর করে দিবে।
  • আপনাদের দাঁতের হলুদ দাগ তোলার জন্য বাড়িতে থাকা নারিকেল তেল দিয়ে ‘অয়েল পুলিং’ পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারেন। এর জন্য আপনাদের নারিকেল তেল দিয়ে ভালো করে মুখ ফুল কচি করে নিতে হবে এরপর ১৫ থেকে ২০ মিনিট সেই তেল মুখের ভিতরে রাখতে হবে। এভাবে সপ্তাহে তিনবার এই পদ্ধতি অবলম্বন করলে এটি আপনার দাঁতের হলদে ভাব দূর করবে এবং মারি ক্ষয়জনিত সমস্যা থেকে বাঁচতে সাহায্য করবে।
  • আপনারা চাইলে স্ট্রবেরিকে ম্যাশ করে একটি পেস্ট তৈরি করে দাঁতে লাগিয়ে দুই মিনিট ঘুসার পরে জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এর ফলে স্ট্রবেরির মধ্যে থাকা ম্যালিক এসিড আমাদের দাঁতের হলদে ভাব দূর করতে সহযোগিতা করবে।
  • আপনাদের দাঁতের হলুদ ভাব দূর করতে প্রাকৃতিক হলুদ ব্যবহার করতে পারেন। এর মধ্যে থাকা এন্টি ব্যাকটেরিয়াল এবং আন্টি ইনফ্লামেটরি বৈশিষ্ট্য আমাদের দাঁত কে সাদা করবে এবং নারীকে সুস্থ রাখতে সহযোগিতা করবে। এর জন্য আপনাদের এক চামচ হলুদের গুরুকে পানির সঙ্গে মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে প্রতিদিন রাতে লাগালে এটি দাঁতের হলুদ ভাব দূর করতে সহযোগিতা করবে।
  • এক গ্লাস জলে এক চামচ আপেল সিডার ভিনেগার মিশিয়ে নিন। এরপর সেই মিশ্রণটি আপনার মুখে কুলকুচি করে ফেলে দিন। এভাবে আপেল সিডার ভিনেগারের মধ্যে থাকা এসিড আমাদের দাঁত সাদা করবে এবং দাঁতের মধ্যে থাকা প্ল্যাংক দূর করতেও সাহায্য করবে।
  • আপনারা চাইলে কমলালেবু, পাতি লেবু ও কলার খোসা দাঁতে ঘষলে এটি দাঁতের হলদে ভাব দূর করতে সহযোগিতা করবে। তবে এক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে কারণ এর মধ্যে থাকা অ্যাসিডিক উপাদান দাঁতের এনামেল নষ্ট করে দিতে পারে।

দাঁত ওয়াশ করা কি ভালো

দাঁত ওয়াশ করা কি আমাদের জন্য ভালো? এই সম্পর্কে আপনারা জানতে চেয়েছেন। এখন আমরা আপনাদের এই বিষয়ে বিস্তারিত তুলে ধরার চেষ্টা করব। দাঁত ওয়াশ করা আমাদের জন্য খুবই ভালো এবং জরুরি। 
দাঁত হলুদ হলে করণীয়
প্রতিদিন আমাদের দাঁত কে পরিষ্কার করে রাখা আমাদের মুখগহ্বরের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়াও নিয়মিত দাঁত ওয়াশ করার নানান ধরনের উপকারিতা পাওয়া যায়। তাহলে চলুন এইবার দাঁত ওয়াশ করার কিছু উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
  • আপনারা যদি নিয়মিত দাঁত ওয়াশ করে থাকেন তাহলে এটি আপনার মুখের দুর্গন্ধ কমাবে এবং মুখের মধ্যে জমে থাকা ব্যাকটেরিয়া দূর করবে।
  • দাঁত ওয়াশ করার ফলে খাবারের পর দাঁতে যেসকল ব্যাকটেরিয়া জমে থাকে, এটি সে সকল ব্যাকটেরিয়া দূর করে এবং দাঁতকে ক্যাভিটির হাত থেকে রক্ষা করে।
  • নিয়মিত দাঁত উয়াস করলে এটি আমাদের মুখের মাড়ি ফুলে যাওয়া এবং রক্ত পড়া বন্ধ করে।
  • এছাড়াও দাঁত ওয়াশ করলে এটি আমাদের দাঁতের দাগ এবং হলদে ভাব কমিয়ে আনে।
  • এছাড়াও নিয়মিত দাঁত ওয়াশ করলে এটি আমাদের মুখের বিভিন্ন ধরনের রোগ প্রতিরোধ করতে সহযোগিতা করে থাকে।

দাঁতের স্কেলিং কেন করা হয়

আমরা বিভিন্ন সময় দাঁতে স্কেলিং করে থাকে। তবে আমাদের মধ্যে অনেকেই রয়েছে যারা দাঁতে স্কেলিং কেন করা হয় এই সম্পর্কে সঠিক ধারণা নেই বা জানা নেই। আজকের এই আর্টিকেলটি মূলত তাদের জন্যই যাদের এই সম্পর্কে কোন ধরনের ধারণা নেই।

দাঁতে স্পেলিং করা হয় মূলত আমাদের মাটির মধ্যে জমে থাকা বিভিন্ন ধরনের অসুখ। আর এই অসুখগুলো সাধারণত আমাদের মাড়িতে জমে থাকা বিভিন্ন পাথরের মত প্লেক থেকে সৃষ্টি হয়ে থাকে। আর এই প্লেটগুলো আমরা নিয়মিত ব্রাশ করার পরেও জমে থাকে।

আর এই প্লেটগুলো সাধারণত ফাঁকা দাঁতের মধ্যে বেশিরভাগ জমে থাকে। আর এই প্লেটগুলোকেই আলট্রাসনিক বা লেসারের সাহায্যে স্কেলিং এর মাধ্যমে দূর করা হয়ে থাকে। এজন্য আমরা বলতে পারি আমাদের দাঁতের মধ্যে জমে থাকা প্লেটগুলোকে দূর করার জন্যই মূলত দাঁতে স্কেলিং করা হয়।

কালো দাঁত পরিষ্কার করার উপায়

সাদা দাঁত আমাদের মুখের সৌন্দর্যের একটি প্রতীক হিসেবে ধরা হয়ে থাকে। এমন কোন মানুষ নেই যে চাই না যে তার দাঁত ভালো থাকো। তবে কিছু কিছু বদভ্যাস এর কারণে আমাদের দাঁতে কালো দাগ বা ক্যাভিটি দেখা দিয়ে থাকে।

আর এ সকল কিছুর মূল্যে রয়েছে ধুমপান করা, মদ্যপান করা, অতিরিক্ত পরিমাণে চা বা কফি খাওয়া এবং অতিরিক্ত পরিমাণে মিষ্টি খাওয়া। তবে আপনারা যদি চান তাহলে আপনাদের এই কালো দাগ খুব সহজেই দূর করতে পারবেন।

আজকের এই আর্টিকেলে আমরা আপনাদের দাঁতের কালো দাগ কিভাবে দূর করবেন সেই বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। তাহলে চলুন আর দেরি না করে আজকের এই আর্টিকেলটি শুরু করা যাক।
  • প্রথমত আপনারা যদি মাদক জাতীয় কোন কিছু সেবন করে থাকেন তাহলে সেটি ত্যাগ করতে হবে এবং নিয়মিত দিনে দুইবার করে দাঁত ব্রাশ করতে হবে।
  • আপনার দাঁতে যদি কালো দাগ হয়ে যায় তাহলে আপনারা দিনে অন্ততপক্ষে একবার মাউথ ওয়াশ ব্যবহার করবেন। তাহলে এটি আপনার কালো দাগকে হালকা করতে সাহায্য করবে।
  • দাঁতের কালো দাগ পরিষ্কার করার জন্য আপনারা গাজর ব্যবহার করতে পারেন। কারণ গাজরের মধ্যে রয়েছে ফাইবার যা দাঁত পরিষ্কার করতে সাহায্য করে থাকে।
  • আপনাদের দাঁতের কালো দাগ দূর করার জন্য আরেকটি সহজ উপায় হচ্ছে আপনারা লেবুর খোসার সঙ্গে এক চিমটি পরিমাণ লবণ দিয়ে দাঁতে ঘষতে পারেন। তাহলে এটি আপনার দাঁতের দাগ দূর করতে সহযোগিতা করবে।
  • আপনারা আপনাদের দাঁতের দাগ দূর করার জন্য তেজপাতার অর্ডারের সঙ্গে কয়েক ফোটা লেবুর রস মিশিয়ে দাঁত মাজবেন তাহলে এটি আপনার দাঁতের মধ্যে থাকা যেকোনো ধরনের দাগ দূর করবে।
  • আপনারা পান পাতার সঙ্গে সরিষার তেল মিশিয়ে গরম করে দাঁতে ঘষলে এটি আপনার দাঁতের কালো দাগ দূর করবে।
  • দাঁতের কালো দাগ দূর করার আরেকটি সহজ উপায় হচ্ছে বিট লবণের সঙ্গে সরিষার তেল দিয়ে দাঁত মাজা।
  • এছাড়াও আপনারা তুলসী পাতাকে রোদের মধ্যে শুকিয়ে সেগুলোর গুড়া করে টুথপেস্ট এর সঙ্গে মিশিয়ে দাঁত পরিষ্কার করলে এটি দাঁতের যেকোনো ধরনের দাগ পরিস্কার করবে।
  • আপনারা হাইড্রোজেন পার অক্সাইডকে পানির সঙ্গে মিশিয়ে মুখে কুলকুচি করলে এটি আপনার দাঁত পরিষ্কার করতে সহযোগিতা করবে।

দাঁত সাদা করার টুথপেস্ট

দাঁত সাদা করার টুথপেস্ট
এতক্ষণ ধরে আপনারা দাঁত সাদা করার বিভিন্ন ধরনের উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনেছেন। এখন আমরা আপনাদের মাঝে দাঁত সাদা করার কিছু টুথপেস্টের নাম নিয়ে আলোচনা করব। যেগুলো দিয়ে দাঁত ব্রাশ করলে এগুলো আপনার দাঁত সাদা করতে সহযোগিতা করবে।

সেই সাথে এ সকল টুথপেস্ট গুলো দাঁতের প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনতে সহযোগিতা করবে। নিচে এমন ধরনের কিছু টুথপেস্টের নাম উল্লেখ করা হলো যেগুলো আমাদের দাঁত সাদা করতে বিশেষভাবে সহযোগিতা করবে।
  • Colgate Optic White Toothpaste: এই টুথপেস্ট এর মধ্যে রয়েছে হাইড্রোজেন পার অক্সাইড যা আমাদের দাঁতের গভীর দাগ দূর করতে সহযোগিতা করে এবং দাঁতকে করে ঝকঝকে সাদা ও উজ্জ্বল।
  • Sensodyne Whitening Toothpaste: এই টুথপেস্টের একটি বিশেষ ফর্মুলা রয়েছে যা দাঁতের উপরিভাগের দাগ দূর করে এবং দাঁতের স্বাভাবিক সাদা ভাব পুনরুদ্ধার করে। সেই সাথে এই টুথপেস্ট টি আপনার দাঁতের ফাঁক থেকে প্লাক অপসারণ করতে সাহায্য করবে এবং তাদের ক্ষয় রোধ করতেও সাহায্য করবে।
  • Close-Up Diamond Attraction Toothpaste: এই টুথপেস্টি অপটিক্যাল হোয়াইটেনিং প্রযুক্তি ব্যবহার করে আমাদের দাঁত কে সাদা করে তোলে। এই টুথপেস্টটির স্বাদ পুদিনা তাজা মেন্থলের মত যা আমাদের মুখের গভীরে লুকিয়ে থাকা জীবাণুকে পরিষ্কার করতে সহযোগিতা করে।
  • Pepsodent Whitening Toothpaste: এই টুথপেষ্টটি দুই সপ্তাহের মধ্যে আপনার দাঁতকে সাদা করবে। সেই সাথে জীবানুর আক্রমণ ক্ষমতা কমিয়ে আনবে যার ফলে এই টুথপেস্টি দিয়ে ব্রাশ করার কয়েক ঘন্টা পরেও আমাদের মুখের মধ্যে সৃষ্টিকারী জীবাণুর বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করবে।

শেষ মন্তব্য

প্রিয় পাঠক, আশা করি আজকের আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে আপনারা দাঁত হলুদ হওয়ার কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এবং বুঝতে পেরেছেন। সেই সাথে আমরা আজকের আর্টিকেলে আপনাদের সুবিধার্থে আরও বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে আলোচনা করেছি। যেগুলো আপনাদের ভালো লেগে থাকলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন।

এ ধরনের আরো নিত্যনতুন আর্টিকেল পড়ার জন্য আমার এই ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ফলো করুন। কারণ আমরা এখানে প্রতিনিয়ত নতুন নতুন বাংলা আর্টিকেল লিখে পাবলিশ করে থাকি। এতক্ষণ ধরে আমাদের এই আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাদের জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ।



এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url